॥ মাসুদ রানা, বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি ॥
বি লুপ্ত প্রজাতির কচ্ছপ বাটাগুর বাসকা’র প্রজনন ও বংশবিস্তার এবং সংরক্ষনে সুন্দরবনের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রের পুকুরে ২৩টি কচ্ছপ ছানা অবমুক্ত করা হয়েছে।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ কবির জানান, বিলুপ্তপ্রায় দত্যকচ্ছপ বাটাগুর বাসকা দেশের নদী ও মোহনায় একসময় এমন এক এ কচ্ছপ সাঁতার কাটত, যা দখতে পলেই বিস্ময়ে চোখ বড় হয়ে যেত । প্রায় ২৫ থেকে ২৭ কজি ওজনের বিশাল আকৃতির এ কচ্ছপটির নাম বাটাগুর বাসকা।স্থানীয়রা এটাকে ‘নদীর কাইট্টা কচ্ছপ’ নামে ডাকাতো ।
সপ্তাহ জুড়ে এ অবমুক্ত প্রক্রিয়া শনিবার সকাল থেকে সম্পান্ন করা করে আজই শেষ হয়। এ নিয়ে গত ৪ বছর ১৩৪টি বাটাগুর বাসকা কচ্ছপ অবমুক্ত করে বনবিভাগ। দেশের বিভিন্ন এলাকা হতে সংগ্রহীত ৮টি পূর্নবয়স্ক বাটাগুর বাসকা নিয় ২০১৪ সালে সুন্দরবনের করমজলে গড়ে তোলা হয় বিলুপ্ত প্রজাতির এ কচ্ছপ প্রজনন কেন্দ্র ।
এ পর্যন্ত প্রায় ৫ শতাধিক কচ্ছপ ছানা জন্ম হয়। পরিপূর্ন হওয়া কচ্ছপের পিঠে স্যাটেলাইট ট্যান্সমিটার ডিভাইস লাগিয়ে কয়েক দফায় সুন্দরবনের নদী-খাল সহ সুমুদ্র উপকুলে গবেষনার জন্য অবমুক্ত করে বনবিভাগ। বনবিভাগের তথ্য মতে বাংলাদেশ ভারত মায়নমার উপকুলে একসময় কচ্ছপ বাটাগুর বাসাকা’র উপস্তিতি থাকলেও তা বিলুপ্ত হয়ে যায়।
প্রাকৃতিক প্রজাতির কচ্ছপের প্রজনন,বংশবিস্তার এবং সংরক্ষনের পাশাপাশি গবেষনার কাজে ব্যবহার হচ্ছে । তাই সপ্তাহ ব্যাপী নতুন করে কচ্ছপ (ছানা) অবমুক্ত সহ বিগত দিনে পুকুরে ছাড়া কচ্ছপের ওজন ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা সহ আবাসালয় পর্যবক্ষন করা হয়।
সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ কবির জানান, বিলুপ্তপ্রায় দত্যকচ্ছপ বাটাগুর বাসকা দেশের নদী ও মোহনায় একসময় এমন এক এ কচ্ছপ সাঁতার কাটত, যা দখতে পলেই বিস্ময়ে চোখ বড় হয়ে যেত । প্রায় ২৫ থেকে ২৭ কজি ওজনের বিশাল আকৃতির এ কচ্ছপটির নাম বাটাগুর বাসকা।স্থানীয়রা এটাকে ‘নদীর কাইট্টা কচ্ছপ’ নামে ডাকাতো ।
global sangbad 24 অনলাইন নিউজ পোর্টাল