॥ এ আর আজাদ সোহেল, নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ॥
নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর তারুণ্যের প্রতীক বিশিষ্ট সফল ব্যবসায়ী সোহেল আহসানের বিরুদ্ধে একটি মহল মিথ্যা অপপ্রচারও ষড়যন্ত্র করে তাঁর ব্যবসায়িক সুনাম ও সুখ্যাতি বিনষ্টের চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেন স্বনামে খ্যাত হোটেল ভ্যালেন্টাইন, স্বপ্ন ও মেহরান ডাইনের কর্মকর্তা কর্মচারিগন ।
হারুনগংরা সৌদী আরব ছেড়ে পালিয়ে দেশে চলে আসেন। এছাড়া সোহেল আহছানরা ওই হারুনগংদের সংঘটিত প্রতারনার বিরুদ্ধে ঢাকায় মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতেও মামলা দায়ের করেছেন বলে দাবি করেন।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) রাতে মেহরান ডাইনে একটি সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে এমন অভিযোগ করেন তারা।
লিখিত বক্তব্যে তারা জানান, সুদীর্ঘকাল থেকে একজন প্রবাসী হিসেবে সৌদি আরবে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন সোহেল আহসান। বাংলাদেশে ও সৌদি আরবে তিনি তার মেধা, সততা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে তিলে-তিলে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন।
একজন দূরদর্শী উদ্যোক্তা হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতা ও সুনামের সাথে ব্যবসায়িক পরিধি বিস্তার করে সফলতার শীর্ষে অবস্থান করছেন তিনি। তার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৫ শতাধিক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে বলেও দাবি করেন তারা।
এ সময় অভিযোগ করে বলেন, সোহেল আহছানের ব্যবসায়িক অভাবনীয় সফলতায় সমাজের কিছু মানুষ ইর্ষান্বিত হয়ে তার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। তারা বলেন, জনৈক হারুন রশিদ ও ফাহমিদাগং প্রবাসে নিজেদের একটি হোটেল পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত পুঁজি ও আর্থিক যোগানের অনুরোধ করেন। এতে সোহেল আহছান সরল বিশ্বাসে বিভিন্ন দপে ৪ কোটি টাকা ব্যবসায়িক লভ্যাংশসহ ফেরত প্রদানের শর্তে চুক্তিবদ্ধ হয়ে বিনিয়োগ করেন।
পরবর্তীতে, সৌদি আইনানুযায়ী ওই হোটেলের বৈধ অনুমোদন না থাকায় সৌদি প্রশাসন হোটেলটি বন্ধ করে দেয়। এরপর সোহেল তার ওই বিনিয়োগকৃত টাকা ফেরত চাইলে হারুনগংরা তা দিতে অস্বীকার করেন। কর্মচারীরা দাবি করেন, সোহেল আহছান তার বিনিয়োগকৃত টাকার জন্যে সৌদি আরবের আদালতে মামলা করেন।
একপযার্য়ে, হারুনগংরা সৌদী আরব ছেড়ে পালিয়ে দেশে চলে আসেন। এছাড়া সোহেল আহছানরা ওই হারুনগংদের সংঘটিত প্রতারনার বিরুদ্ধে ঢাকায় মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতেও মামলা দায়ের করেছেন বলে দাবি করেন।