- ।। শেখ রানা, বিশেষ প্রতিনিধি ॥
যার মামলা নং-২১০/২০২৪। গত ১৯শে নভেম্বর গ্রেপ্তারী পরোয়না ইস্যু হয়, আদালতের কিছু আনুষ্ঠানিকতা শেষে বিলম্ব হওয়ায় ওয়ারেন্ট এর কপি নবাবগঞ্জ থানায় গত ০৫ ই ডিসেম্বর জমা হয়।
জানা যায় একই মামলায় চাঁদাবাজ নাজমুল সহ আসামী রয়েছে ৯জন। ওয়ারেন্ট কপি জমা হওয়ার পাঁচ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও কোন আসামীকে গ্রেফতার করতে পারেনি নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ।
জানা যায় এই মামলায় ৫নং আসামী চাঁদাবাজ সাংবাদিক নাজমুল। দোহার নবাবগঞ্জের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় চাঁদাবাজী করার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। অনলাইন সহ দৈনিক পত্রিকাতেও তার চাঁদাবাজীর নিউজ প্রকাশিত হয়েছে।
আওয়ামীলীগের আমলে দোহার নবাবগঞ্জের সাবেক এমপি সালমান এফ রহমানের ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে করেছে চাঁদাবাজী সহ বিভিন্ন অপকর্ম। হিংসাত্মক হয়ে মানুষের নামে করেছে মিথ্যা বানোয়াট নিউজ। অর্থের বিনিময়ে কালোকে সাদা বানিয়ে নিউজ প্রকাশ করাই ছিলো তার কাজ।
মাটি ও ইটভাটা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে প্রতিমাসে মাসিক চাঁদা নিয়ে চলতো এই চাঁদাবাজ নাজমুল। দোহার থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক নববাংলা পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক পরিচয়ধারী এই চাঁদাবাজ নাজমুল।
জানাযায়, এই নববাংলা পত্রিকার সম্পাদক আতাউর সানী টাকার বিনিময় শালিশীতে গিয়ে পক্ষ নিয়ে কাজ করতে চাওয়ায় শালিশীগন ক্ষিপ্ত হয়ে তার উপর হামলা করে। তাছাড়া তার রয়েছে নারী কেলেংকারীও। যেমন সম্পাদক তার তেমন নির্বাহী সম্পাদক। দোহার উপজেলায় এমন কোন সাংবাদিক বা ব্যাক্তি নেই যে তার এই দুই বাটপার সাংবাদিকের চরিত্র সম্পর্কে জানে না। তার একাধারে চাঁদাবাজ ও নারী কেলেংকারীর রাজা।
এদের মতো চাঁদাবাজ সাংবাদিক থেকে সমাজের সাধারণ মানুষ মু্ক্তি চায়। যেকোন কাজ বা ব্যবসা করতে গেলেই সাংবাদিক পরিচয়ে কিছু লোক এসে চাঁদা দাবী করে থাকে। আর তাদের চাঁদা না দিলেই প্রশাসনের ভয় দেখায় এবং ফেসবুকে মিথ্যা বানোয়াট কিছু সংবাদ প্রচার করে দেয়। তাই এদের মতো সাংবাদিকদের বিতারিত করে সাংবাদিকদের সম্মান বজায় রাখা উচিত।
এ ব্যাপারে নবাবগঞ্জ থানার ওয়ারেন্ট অফিসার এস আই দেলোয়ারের নিকট মুঠো জানতে চাইলে তিনি বলেন ওসি স্যারের সাথে কথা বলেন।