॥ আরজু আক্তার, হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি ॥
আ মাদের দেশের রাজনৈতিক দলের নেতারা যেভাবে ঘাট দখল করে এবং ঘাটকে তারা যেভাবে নিজেদের সম্পত্তি মনে করে,আপনারা তা হতে দেবেন না। আপনারা সকলে তা প্রতিহত করবেন। সরকার এ বছর হাতিয়াকে উপকূলীয় নদী বন্দর হিসেবে ঘোষণা করেছে, গেজেট ও প্রকাশ হয়েছে। আজ অফিশিয়ালি হাতিয়াকে নদীবন্দর ঘোষণা করলাম।
নেতা সিলেক্ট করবেন সে এসে ঘাট দখল করবে। তার আগেও এভাবে ঘাট দখল করে রাখা হয়েছিল। আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলের নেতারা যেভাবে ঘাট দখল করে এবং ঘাটকে তারা নিজেদের সম্পত্তি মনে করে, আপনারা তা হতে দেবেন না। বিগত সতরো বছরের পুণরাবৃত্তি যেন আর না ঘটে। আপনারা সকলে তা প্রতিহত করবেন।
নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার এম সাখাওয়াত হোসেন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে হাতিয়ার নলচিরা ঘাট পরিদর্শনে এসে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, এর আগে আমাদেরকে এখানে আসতে দেওয়া হয় নাই। আমরা এখানে আসতে পারি নাই, কাজ করতে পারি নাই। স্থানীয় নেতা এগুলো দখল করে রেখেছিল। কেন একটা নদী বন্দর ঘোষণা করতে এত বছর লাগলো। বন্দর হলে আমরা বন্দরের উন্নয়নের কাজ করতে পারতাম। কিন্তু তা না করে অন্তবর্তী সরকারকে প্রথম থেকে শুরু করতে হচ্ছে।
আপনারা যাকে নেতা সিলেক্ট করবেন সে এসে ঘাট দখল করবে। তার আগেও এভাবে ঘাট দখল করে রাখা হয়েছিল। আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলের নেতারা যেভাবে ঘাট দখল করে এবং ঘাটকে তারা নিজেদের সম্পত্তি মনে করে, আপনারা তা হতে দেবেন না। বিগত সতরো বছরের পুণরাবৃত্তি যেন আর না ঘটে। আপনারা সকলে তা প্রতিহত করবেন।
নৌ-উপদেষ্ঠা আরো বলেন, হাতিয়ার নলচিরা চেয়ারম্যান ঘাট রুটে শীঘ্রই ফেরী চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং আমি চাই আমি থাকতেই এ ফেরী যেন উদ্ধোধন করতে পারি। এ সময়, বিআইডব্লিউটি এর চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান মোঃসলিম উল্লাহ, হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আলাউদ্দিন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, হাতিয়া দ্বীপ সমিতি নেতৃবৃন্দ ও সম্মিলিত সামাজিক সংগঠন সমূহের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, রাজনৈতিক, সাংবাদিক ও বিভিন্ন পেশাজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।
global sangbad 24 অনলাইন নিউজ পোর্টাল