॥ আবুল হোসেন, রাজবাড়ী জেলা প্রতিনিধি ॥
dropcap] রা [/dropcap] জবাড়ীর গোয়ালন্দে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গোয়ালন্দ উপজেলা বিএনপি নানা কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে দিনটি উদযাপন করেন।

১৯৭৫ সালের এই দিনে সমগ্র জাতি যখন অনিশ্চয়তার সম্মুখীন, তখন সিপাহি-জনতার মিলিত হয়ে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র নস্যাত করে দিয়ে দেশপ্রেমের এক অনন্য নজির সৃষ্টি করে।
শুক্রবার সকাল ৭ ঘটিকায় সময় উপজেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন। সকাল ৯ ঘটিকায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ। সকাল ১১ ঘটিকায় র্যালি অনুষ্ঠিত হয়।
র্যালি উপজেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয় থেকে র্যালিটি বের হয়ে গোয়ালন্দ বাজার প্রদিক্ষণ শেষে গোয়ালন্দ বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে শেষ হয়। ওখানে সংক্ষিপ্ত পথ সভায় বক্তব্য রাখেন গোয়ালন্দ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো : সুলতান নুর ইসলাম মুন্নু মোল্লা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো : শহিদুল ইসলাম বাবলু, জেলা বিএনপির সদস্য এ্যাড: এবিএম ছাত্তার, প্রবীণ বিএনপি নেতা রোস্তম আলী মোলা, জেলা বিএনপির সাবেক উপদেষ্টা কমিটির সদস্য নাজিরুল ইসলাম তিতাস, অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মাহবুব আলম শাহীন, মো: ইলিয়াছ মিয়া, উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মো : সরোয়ার হোসেন মোল্লা,
সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম মিয়া, জেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মুরাদ আল রেজা, পৌর যুবদলের আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন মন্ডল, দৌলতদিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মো: মোহন মন্ডল, ছোটভাকলা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মো: মাজেদ মাষ্টার, উজানচর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মো: ফরিদুল ইসলাম ফরিদ, দেবগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মো : ইসমাইল মোল্লা, দৌলতদিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো : আইয়ুব আলী খান, উজানচর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো : আলাউদ্দিন মৃধা, ছোটভাকলা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা হিমেল, দেবগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো: ইদ্রিস মোল্লা, উপজেলা ছাত্র দলের সভাপতি রেজাউল হাসান মিঠু, পৌর ছাত্র দলের সভাপতি মুক্তার মাহমুদ প্রমুখ।
গোয়ালন্দ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সুলতান নুর ইসলাম মুন্নু মোল্লা বলেন, ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি অন্যতম দিন। এদিনটির তাৎপর্য আমাদের বুঝতে হবে। দেশের তৎকালীন রাজনৈতিক গতিধারা পাল্টে গিয়েছিলো আজকের দিনে। ১৯৭৫ সালের এই দিনে সমগ্র জাতি যখন অনিশ্চয়তার সম্মুখীন, তখন সিপাহি-জনতার মিলিত হয়ে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র নস্যাত করে দিয়ে দেশপ্রেমের এক অনন্য নজির সৃষ্টি করে। শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে এনে সিপাহি-জনতা তাকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন।
global sangbad 24 অনলাইন নিউজ পোর্টাল