।। আরজু আরা বেগম, হাতিয়া প্রতিনিধি।।
নোয়াখালীর হাতিয়ায় দাখিল পরীক্ষায় নকল সরবরাহের অভিযোগে কেন্দ্রের পিয়নকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা ও সুপারকে দায়িত্ব থেকে অপসারণ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
তিনি চরচেঙ্গা এলাকার মজিবুল হকের ছেলে। কেন্দ্রে নকল সরবরাহে সহযোগিতা ও দায়িত্বে অবহেলার জন্য হল সুপার থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে মাওলানা জোবায়েরকে। তিনি উপজেলার চরচেঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার পিন্সিপাল।
রবিবার রাত ৯ টার দিকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুরাইয়া আক্তার লাকী এ রায় দেন।পাবলিক পরীক্ষা আইন ১৮৫০ এর ১১ ধারায় জরিমানা প্রাপ্ত হলেন জাহাজমারা মাদ্রাসা কেন্দ্রের পিয়ন ও চরচেঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী মো: তাওফিক(৪০)।
তিনি চরচেঙ্গা এলাকার মজিবুল হকের ছেলে। কেন্দ্রে নকল সরবরাহে সহযোগিতা ও দায়িত্বে অবহেলার জন্য হল সুপার থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে মাওলানা জোবায়েরকে। তিনি উপজেলার চরচেঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার পিন্সিপাল।
এর আগে রবিবার (৩ মার্চ) উপজেলার জাহাজমারা মাদ্রাসা কেন্দ্রে দাখিল পরীক্ষার ইংরেজি প্রথম পত্রের প্রশ্নের সমাধানসহ পিয়নকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের টেগ অফিসার। পরে কেন্দ্রের টেগ অফিসার ও পল্লিউন্নয়ন কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় হল সুপার ও চরচেঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার পিন্সিপাল মাওলানা জোবায়েরকে বহিষ্কার করেন।
এদিকে কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্তদের অনিয়মে ফাঁস করা প্রশ্নের সমাধান এবং এটি কেন্দ্রে সরবরাহের ক্ষেত্রে চরচেঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার দু’জন শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে । একজন হলেন শরীর চর্চা বিভাগের শিক্ষক ফজলে এলাহি বেলাল। আরেকজন হলেন ইংরেজি প্রভাষক মোয়াজ্জেম হোসেন মামুন। এদের ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কিনা জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুরাইয়া আক্তার লাকী জানান, এদেরকে ডেকে এনে বিষয়টি খতিয়ে দেখবl