॥ বিশেষ প্রতিনিধি ॥
ঢাকার নবাবগঞ্জে নয়নশ্রীর তুইতাল গ্রামের মোঃ গাজীর ছেলে রেজ্জাক ওরফে ফোল্টা সাধু, ৩০ বছর ধরে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে রমরমা মাদক (গাজার) ব্যবসা করে আসছে।বিকেল থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত চলে ফোল্টা সাধুর গাজার ব্যবসা। দূর -দুরান্ত থেকে গাজা কিনতে ভিড় জমায় ফোল্টা সাধুর বাড়িতে। ফোল্টা সাধু তার বাড়িতে আসনও বসিয়েছে নিজ ঘরে।
তাদের কাছে আমরা জানতে চাই ফোল্টা সাধু কি গাজার খুচরা ব্যবসা করে, তারা বলেন কেজি কেজি গাজা এনে পাইকারি ও খুচরা দুইভাবেই করে তারা আরও বলেন ফোল্টা সাধু বিয়ে করেছে নারায়ণগঞ্জ আর সেখান থেকেই কেজি কেজি গাজা আনে তার বউয়ের মাধ্যমে,আর ফোল্টা সাধুর বউ গাজা ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করে।
আমাদের অনুসন্ধান টিম দীর্ঘ দিনের প্রচেষ্টায় এই তথ্য বেড়িয়ে আসে ফোল্টা সাধুর রমরমা গাজার ব্যবসার মুল রহস্য।সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, এলাকাবাসী ফোল্টা সাধুর মাদক ব্যবসা নিয়ে অতিষ্ঠ ও তার প্রতিবেশী একাদিক পরিবাররা আমাদের জানান ফোল্টা সাধুর ঘরে প্রতিদিন আসর বসার কারনে সারারাত তারা ঘুমাতে পারে না,এ থেকে পরিত্রাণ চায় প্রতিবেশীরা।প্রতিবেশীরা আরও বলেন ফোল্টা সাধু কে আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তির দাবী জানান।
নাম প্রকাশে অনইচ্ছুক অনেক তরুন আমাদের কে বলেন, আমরা নষ্ট হয়েছি মাদক সেবন করে আগামী প্রোজন্ম মাদকের থাবা থেকে বেচে যায়। তাদের কাছে আমরা জানতে চাই ফোল্টা সাধু কি গাজার খুচরা ব্যবসা করে, তারা বলেন কেজি কেজি গাজা এনে পাইকারি ও খুচরা দুইভাবেই করে তারা আরও বলেন ফোল্টা সাধু বিয়ে করেছে নারায়ণগঞ্জ আর সেখান থেকেই কেজি কেজি গাজা আনে তার বউয়ের মাধ্যমে,আর ফোল্টা সাধুর বউ গাজা ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করে।
এব্যাপারে ফোল্টা সাধুর মুঠো ফোনে কথা আমাদের, তাকে প্রশ্ন করা হয় আপনার মাদক ব্যবসা কেমন চলছে প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে আমরা বলি আমাদের কাছে উপযুক্ত প্রমান আছে আপনি মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত, তখন তিনি স্বীকার বলেন আগের মত ব্যবসা নাই ভাই।