॥ আশিকুর রহমান জুয়েল, বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি ॥
বু ধবার সকাল ৯ টা হতে এ উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা হয় এ উচ্ছেদ অভিযানে কলেজ মোড় আইবুল মোটরসের ভবনটি অবৈধ স্থাপনা থাকায় ভেঙে ফেলা হয় এছাড়াও চায়ের দোকান, টং দোকান,মনিহারী দোকান, কনফেকশনারী, বাস কাউন্টার, কাপড়ের দোকান সহ প্রায় ১৬২টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে বলে জানান পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী কর্মকর্তা মোখলেসুর রহমান।
তিনি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে দাবি জানান যতোটুকু ভেঙে দেওয়া হচ্ছে এর পিছনে তাদেরকে যদি পুনরায় লিজ দিয়ে দোকান স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হয় তাহলে একদিকে সরকার এখান থেকে রাজস্ব পাবে অন্যদিকে পরিবার গুলোর কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে।
অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফজলে রাব্বি, ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমান। উচ্ছেদ অভিযানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের অন্যান্য কর্মকর্তা কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন । এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিরাজগঞ্জ র্যাব কর্মকর্তা সিনিয়র সার্জন মোহাম্মদ উল্লাহ সহ পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তা কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেনl আর উপস্থিত ছিলেন বেলকুচি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফরিন জাহান l ১৬২টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের উদ্দেশ্যে অভিযান পরিচালনা হয়।
অভিযান পরিচালনা কালে ইমন ট্রেডার্স এর মালিক অভিযোগ করেন তার দোকান ১ ফুট বাজলেও তার দোকানের অর্ধেকটা ভেঙে দেওয়া হয়। মনিরুল ইসলাম নামে অপর আরেকজন ব্যক্তি অভিযোগ করেন ১৬২টির দোকান ভেঙে দেওয়া হলে এই পরিবারগুলো কোথায় কে দাঁড়াবে ।এই পরিবার গুলোর কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করে এভাবে অবৈধ স্থাপনা গুলো ভেঙে দেওয়া হলে পরিবারগুলো অসহায় ও মানবতার জীবন যাপন করবে।
তিনি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে দাবি জানান যতোটুকু ভেঙে দেওয়া হচ্ছে এর পিছনে তাদেরকে যদি পুনরায় লিজ দিয়ে দোকান স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হয় তাহলে একদিকে সরকার এখান থেকে রাজস্ব পাবে অন্যদিকে পরিবার গুলোর কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। এই ১৬২ টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হলে এর সাথে সম্পৃক্ত হাজার হাজার লোকের কর্মসংস্থান বন্ধ হয়ে যাবে তারা বেকার হয়ে পড়বে এ বিষয়টি তিনি সরকারের কাছে জোর দাবি করে বলেন পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে তাদেরকে যেন যতোটুকু ভেঙে দেওয়া হয়েছে তারপর পরে থেকে পিছিয়ে দিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে লিজ দিয়ে তাদের পুনরায় দোকানপাট নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হয়।