॥ ইউসুফ সুমন, মোংলা প্রতিনিধি ॥
দুটি কুমির, বিলুপ্ত পজাতির একটি তক্ষক, একটি বক পাখি, ১১টি কালিম পাখি, দুটি মাছ কুড়াল ও একটি ভূবন চিলের ঠিকানা এখন সুন্দরবনের করমজল বন্য প্রাণী প্রজনন কেন্দ্রে।এগুলো যশোরের জে এস গার্ডেনে খাঁচায় বন্দি ছিল। সেখান থেকে খুলনার বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষন বিভাগের কর্মকর্তার উদ্ধার করে বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) করমজলের মুক্ত বনে অবমুক্ত ছেড়ে দেন।
বাকিগুলো প্রাণীগুলো অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয়। তবে এসময় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি’। করমজলে এসব প্রাণী অবমুক্তর সময় বনবিভাগের জীববৈচিত্র্য কর্মকর্তা তন্ময় আশ্চর্য উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বুধবার (২৮ ডিসেম্বরর) এগুলো যশরের জে এস গার্ডেন থেকে উদ্ধার করা হয়। পূর্ব সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার আজাদ কবির এ তথ্য জানান।
আজাদ কবির আরও বলেন, ‘যশোরের জে এস গার্ডেন ছাড়া মাদারীপুরের একটি মাছের খামার খেকে দুটি কুমির উদ্ধার করা হয়। বাকিগুলো প্রাণীগুলো অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয়। তবে এসময় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি’। করমজলে এসব প্রাণী অবমুক্তর সময় বনবিভাগের জীববৈচিত্র্য কর্মকর্তা তন্ময় আশ্চর্য উপস্থিত ছিলেন।
তিনি আরও বলেন, কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের এখতিয়ারভূক্ত এলাকাসমূহে বিভিন্ন মেডিকেল ক্যাম্পেইন এবং জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা, আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রন ও বন্যপ্রাণী রক্ষা পাশাপাশি সুন্দরবনে জলদস্যুতা, বনদস্যুতা, ডাকাতি দমন, মাদক নিয়ন্ত্রন ও জননিরাপত্তায় পাশাপাশি উপকূলীয় নদী ও সমুদ্র এলাকায় যে কোন ধরনের উদ্ধার অভিযান অব্যাহত আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।