॥ নিজস্ব প্রতিনিধি ॥
উদ্দেশ্য প্রণীতভাবে “পটুয়াখালী বাউফলে জমিজমা বিরোধ নিয়ে আপন জামাতার হাতে শশুর-শাশুড়ী লাঞ্চিত” ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করে। যাহা সম্পুর্ণ মিথ্যা, বানেয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রনিত বলে এলাকাবাসী মন্তব্য করেন। মোঃ আজাহার উদ্দিন খান, এর শ্যালকগন মোঃ আতিকুল ইসলাম আলাউদ্দিন ও মোঃ মিজানুর রহমান সুমন ও তার লোকজন অবৈধ ও বেআইনী ভাবে সম্পত্তি দখল ও হত্যার চেষ্ঠা চালাচ্ছে।
সেখানে আমার শশুর-শাশুড়ী ও শ্যালকগণদের কোন মালিকানা ছিল না। অথ্যাৎ আমি বর্তমানে যে সকল জমি বা সম্পত্তির মালিক তাহার পূর্ববর্তী মালিক আমার শশুর-শাশুড়ী বা শ্যালকগণ কেহই ছিলনা। আমার বিরুদ্ধে ২ কাঠা জমি জোর করে লিখে নেয়ার যে সংবাদ প্রকাশ করেছে তাহার কোন সত্যতা পাওয়া যায় নি।
যার কারনে মোঃ আজাহার উদ্দিন খান নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছি।তিনি বাউফল থানা একটি অভিযোগ ও দায়ের করেছেন। শ্যালকগণ তার দুলাভাই আহাজার উদ্দিন খান এর বাউফল থানার হাজিরহাট বাজারের জমিতে ঘর তুলে ব্যবসা করার প্রস্তাব দিলে তা তিনি ঘর তুলিয়া ব্যবসার জন্য অস্বীকৃতি জানান, তখন থেকে এই পায়তারা করছে কিভাবে মোঃ আজাহার উদ্দিন খান কে সমাজে ছোট করা যায় এবং সম্পত্তি দখল করা যায়, তার কারনে ক্ষিপ্ত হয়ে উক্ত মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে এবং হত্যার হুমকি প্রদান করে।
মোঃ আজাহার উদ্দিন ও এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে যা জানা যায়- আমার অসুস্থ্য শ^শুর-শাশুড়ীকে দিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করেছে। যাহার কোন প্রকার ভিত্তি নেই। প্রকৃত পক্ষে আমার বিরুদ্ধে আমার শশুর-শাশুড়ীর কোন অভিযোগ নেই বলে জানান মোঃ আজাহার উদ্দিন খান। পটুয়াখালী জেলার বাউফল থানাধীন হাজিরহাট বাজারে যে জমি আছে তাহা আমি বিভিন্ন সময়ে সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ গং দের নিকট হইতে ক্রয় করি।
সেখানে আমার শশুর-শাশুড়ী ও শ্যালকগণদের কোন মালিকানা ছিল না। অথ্যাৎ আমি বর্তমানে যে সকল জমি বা সম্পত্তির মালিক তাহার পূর্ববর্তী মালিক আমার শশুর-শাশুড়ী বা শ্যালকগণ কেহই ছিলনা। আমার বিরুদ্ধে ২ কাঠা জমি জোর করে লিখে নেয়ার যে সংবাদ প্রকাশ করেছে তাহার কোন সত্যতা পাওয়া যায় নি।
কারন কেহই জমির দলিল দেখাতে পারেনি। এমনকি ভুমি অফিসেও কোন নথি পাওয়া যায়নি যে মোঃ আজাহার উদ্দিন খানকে তাহার শ^শুর ২ কাঠা জমি লিখে দিয়েছে। এলাকাবাসী জানান যে পূর্বশক্রুতার কারনে এমনটা করছে, সম্পত্তি অবৈধ দখলের উদ্দেশ্যে। আরো জানা যায় যে তার শশুর একজন ষ্ট্রোকের রোগী তার বয়স (৮৫) পচাশি বছর ।
তিনি ডাক্তারে পরামর্শ ছাড়া চলেন না এবং তিনি কখনও একা চলাফেরা করিতে পারে না। মাঝে মাঝে হাসপাতালে আমার শশুরকে ভর্তি করে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। চিকিৎসা ব্যয়ের কিছু অংশ জামাতা আজাহার উদ্দিন খান বহন করে। মোঃ আতিকুল ইসলাম আলাউদ্দিন এর বিরুদ্ধে ডাকাতি, অস্ত্র, অপহরন, চাঁদাবাজি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা কোর্টে চলমান। সে যে কোন সময় সুযোগ পেলে আমাকে হত্যা করে আমার সম্পত্তি দখল করবে এই মর্মে এলাকায় বিভিন্ন লোকের কাছে বলে বেড়াচ্ছে। মোঃ আজাহার উদ্দিন খান বাউফল থানা এই মর্মে উক্ত বিষয়ের উপর একটা অভিযোগ দায়ের করেছেন।