॥বাবু মীর, কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি ॥
গত ২০শে ফেব্রুয়ারি ২০২২ ইংরেজি রাত এগারটা বিশ মিনিটে তার নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যু কালে তার স্ত্রী সহ এক ছেলে ৫ মেয়ে ও অনেক নাতি নাতনি আত্মীয়-স্বজন রেখে গেছেন, তার মৃত্যুর একদিন পরে একুশে ফেব্রুয়ারি তার শোকাহত পরিবারকে সমবেদনা জানিয়ে আশ্বাস প্রদান করেন অধ্যাপক ডক্টর প্রাণ গোপাল দত্ত এমপি, বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মজিবুর রহমানের নামে রাস্তার নামকরণ সহ তার কবরস্থান পাকা করার আশ্বাস প্রদান করেন।

যে একজন মুক্তিযোদ্ধা দাফন কাফনের জন্য ১০ হাজার টাকা তার পরিবার অফিস থেকে সংগ্রহ করবে, অত্যন্ত দুঃখের বিষয় সরকার ঘোষিত দাফন কাফনের ১০ হাজার টাকা আজও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে প্রদান করা হয়নি। রাস্তা এবং তার কবরস্থান মেরামত করার জন্য।
কিন্তু দুঃখের বিষয় এক বছর পাঁচ মাস গত হয়ে গেল এ পর্যন্ত তার দাফন কাফনের জন্য সরকার ঘোষিত দশ হাজার টাকা সেই অনুদান পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
আমার পরিবার যোগাযোগ করিলে উপস্থিত কর্মকর্তা বলেন সরকারি কোষাধক্ষে কোন ফান্ড জমা নেই এজন্য দিতে ব্যর্থ হচ্ছে তাই বলে কি একজন মুক্তিযোদ্ধা দাফন ছাড়াই মাটির উপরে থেকে যাবে ?কিন্তু তা নয় তাকে দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে তাহলে এই মিথ্যা আশ্বাস কেন দিবে।
যে একজন মুক্তিযোদ্ধা দাফন কাফনের জন্য ১০ হাজার টাকা তার পরিবার অফিস থেকে সংগ্রহ করবে, অত্যন্ত দুঃখের বিষয় সরকার ঘোষিত দাফন কাফনের ১০ হাজার টাকা আজও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে প্রদান করা হয়নি। রাস্তা এবং তার কবরস্থান মেরামত করার জন্য।
এই বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মজিবুর রহমানের কবরস্থান পাকা করা হবে এবং তার নামে তার বাড়ির যেই রাস্তাটি নাম করন করা হয়েছে বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মজিবুর রহমান সড়ক। এই মিথ্যা স্বপ্ন দেখানোর কি প্রয়োজন ছিল। এ ব্যাপারে দোললাই নবাবপুর ১১ নং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী শাহজাহান মুক্তার সাহেব অবগত আছেন।
global sangbad 24 অনলাইন নিউজ পোর্টাল