॥ এ আর আজাদ সোহেল, নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ॥
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, লন্ডনে বসে তারেক রিমুট কন্ট্রোলে বিএনপি চালায়। বিএনপি নির্বাচনে নেই বলে,এখানে খেলোয়াড নেই এটা ভুল ।
তিনি নেতাকর্মীদের বলেন,বাংলাদেশের গনতন্ত্রকে বাঁচাতে হলে শেখ হাসিনাকে আবার ক্ষমতায় আনতে হবে। শেখ হাসিনাকে যারা হটাতে চায় আমরা তাদের হটিয়ে দিবো। বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্জনকে বাঁচাতে হলে ক্ষমতার মঞ্চে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই।
বিএনপি ছাড়াও নির্বাচনে ১৮৯৬ জন খেলোয়াড় আছে। ফাইনাল খেলা হবে আগামী ৭ জানুয়ারি। তিনি বলেন, বিএনপি ফাউল করে লাল কার্ড খেয়ে খেলা থেকে বাদ পড়েছে।
শনিবার ২৩ ডিসেম্বর বিকেল ৪ টায় নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগ কর্তৃক আয়োজিত আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে নির্বাচনী পথসভায় এমন বক্তব্য দেন তিনি।
সেতুমন্ত্রী বলেন, সকল প্রার্থীকে নির্বাচনের আচরণবিধি মেনে চলতে হবে। ফাউল করলে খবর আছে। আমরা কারো জন্য তদবির করবো না। নির্বাচনে যারা বাধা দিবে তারা আইনী ব্যবস্থার মুখোমুখি হবে।
তিনি নেতাকর্মীদের বলেন,বাংলাদেশের গনতন্ত্রকে বাঁচাতে হলে শেখ হাসিনাকে আবার ক্ষমতায় আনতে হবে। শেখ হাসিনাকে যারা হটাতে চায় আমরা তাদের হটিয়ে দিবো। বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্জনকে বাঁচাতে হলে ক্ষমতার মঞ্চে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই।
তাই আগামী ৭ জানুয়ারী ভোটারদেরকে নিয়ে ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে নৌকার মার্কায় ভোট দেয়ার আহ্বান জানান তিনি। নিজ এলাকার উন্নয়নের বিষয় বলেন, এই কবিরহাট এক সময় অবহেলিত ছিল এখানে গত ১৫ বছরে রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ, কালবার্ট, স্কুল, কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক উন্নয়ন করা হয়েছে । আগামী দিনে শেখ হাসিনার উন্নয়নকে রক্ষা করতে, হলে মুক্তিযুদ্ধকে বাঁচাতে হলে ৭ তারিখ ফাইনাল খেলায় জিততে হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ফেনী ২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী, নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ মোরশেদ আলম এমপি ,নোয়াখালী -৪ আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী, নোয়াখালী জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ পিন্টু, কবিরহাট উপজেলা আওয়ামীগের সভাপতি মোহাম্মদ.ইব্রাহীম, সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক রায়হান প্রমূখ।
এর আগে সকালে ওবায়দুল কাদের নিজ নির্বাচনী এলাকা নোয়াখালী -৫ আসনের কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট, শান্তিরহাট, রংমালা বাজার, বাংলা বাজার, পেশকারহাট, নতুন বাজার টেকেরবাজারসহ আশপাশের কয়েকটি এলাকায় গণসংযোগ করেন।