॥ মাসুদ রানা, বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি ॥
মোং লা বন্দর ও সুন্দরবন এলাকা মুক্ত দিবস আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাক হানাদার বাহিনীকে হটিয়ে এ এলাকা শত্রুমুক্ত করেন।
যুদ্বের সময় পাক হানাদাররা নৃশংস গণহত্যা চালায় মোংলার নিরীহ মানুষের ওপর। এখনো সেই গণহত্যার স্মৃতি বহন করছে মোংলার দামেরখন্ড এলাকার বধ্যভূমিটি।
মোংলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সুত্রে জানাযায় , ৯ নম্বর সেক্টর কমান্ডার মেজর এমএ জলিল, সাব সেক্টর কমান্ডার মেজর জিয়া উদ্দিন আহমদ ও কবির আহমেদ মধুর নেতৃত্বে ৭ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধারা মোংলা বন্দর ও সুন্দরবন এলাকা সম্পূর্ণভাবে শত্রুমুক্ত করেছিলেন।
যুদ্ধকালীন সময় সুন্দরবনে স্থাপিত৫ টি ক্যাম্পে সেনা কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের প্রশিক্ষণদে ওয়া হতো। আর সুবিধা মতো সেখান থেকেই আক্রমণ করা হতো মোংলা, রামপাল, শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ ও পিরোজপুরসহ বিভিন্ন এলাকার পাক বাহিনীর ক্যাম্পগুলোতে।
এ ছাড়া মোংলা বন্দরের পশুর নদীতে থাকা পাক হানাদারদের যুদ্ধ জাহাজও ধ্বংস করা হয় যুদ্ব চলাকালীন সময়। দীর্ঘকাল পরে হলেও মোংলা পোর্ট পৌরসভার পক্ষ থেকে পৌর পার্ক এলাকায় নির্মিত হয়েছে একটি যুদ্ধ জাহাজ সংবলিত মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি ভাস্কর্য। যুদ্বের সময় পাক হানাদাররা নৃশংস গণহত্যা চালায় মোংলার নিরীহ মানুষের ওপর। এখনো সেই গণহত্যার স্মৃতি বহন করছে মোংলার দামেরখন্ড এলাকার বধ্যভূমিটি।
global sangbad 24 অনলাইন নিউজ পোর্টাল