॥ মাসুদ রানা, মোংলা প্রতিনিধি ॥
মেধা ও প্রযুক্তি বিকাশে আইটি বিভাগ থেকে প্রশিক্ষন প্রাপ্ত ৮০ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান করলেন উপজেলা প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলা মিলনায়তনে এ সকল প্রশিক্ষনার্থীদের হাতে ল্যাপটপ সহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদী তুলে দেন বাগেরহাট-৩ আসনের সংসদ বেগম হাবিবুন নাহার।
থেকে যাচাই করে ৮০ জন শিক্ষার্থীকে ৪টি ব্যাজে এ তিনটি কোর্স সম্পন্ন করার জন্য প্রশিক্ষনের প্রস্তুত করা হয়। উপজেলা আইটি বিভাগ থেকে তিন মাস প্রশিক্ষনের পর আজ বৃহস্পতিবার প্রধান অতিথি বেগম হাবিবুন নাহার তাদের হাতে ল্যাপটপ তুলে দেয়া হয়।
মেধা ও প্রযুক্তি বিকাশে আইটি বিভাগ থেকে প্রশিক্ষন প্রাপ্ত ৮০ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান করলেন উপজেলা প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলা মিলনায়তনে এ সকল প্রশিক্ষনার্থীদের হাতে ল্যাপটপ সহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদী তুলে দেন বাগেরহাট-৩ আসনের সংসদ বেগম হাবিবুন নাহার।
মেধাবী তরুণী প্রজন্মকে প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলার জন্য সরকারী ভাবে প্রশিক্ষনের আয়োজন করেণ মোংলা উপজেলা প্রশাসনের আইটি বিভাগ। তারুণ্যের মেধা ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে তাদের দক্ষ করে তোলার জন্য গত এপ্রিল মাসে ওয়েব ডেপলমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও গ্রাফিক্স ডিজাইনের ৩টি শাখায় ৯৮৩ জন প্রশিক্ষনাথী অংশ নেয়।
থেকে যাচাই করে ৮০ জন শিক্ষার্থীকে ৪টি ব্যাজে এ তিনটি কোর্স সম্পন্ন করার জন্য প্রশিক্ষনের প্রস্তুত করা হয়। উপজেলা আইটি বিভাগ থেকে তিন মাস প্রশিক্ষনের পর আজ বৃহস্পতিবার প্রধান অতিথি বেগম হাবিবুন নাহার তাদের হাতে ল্যাপটপ তুলে দেয়া হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিশাত তামান্না’র সভাপতিত্বে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু তাহের হাওলাদার, ভাইস-চেয়ারম্যান মোঃ জামাল হোসেন, মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান মিসেস কামরুন নাহার হাই, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ তারিকুল ইসলাম, সহকারী প্রোগ্রামার (উপজেলা আইসিটি অফিসার) সৌমিত্র বিশ্বাস, চাঁদপাই ইউপি চেয়ারম্যান মোল্লা মোঃ তারিকুল ইসলাম, কাউন্সিলর বাহাদুর মিয়া সহ উপজেলার বিভিন্ন কর্মকর্তা কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
এসময় প্রধান অতিথি বলেন, যে সমাজে নারীদেরকে বোঝা মনে করা হতো, সে সমাজে নারীদের সম্মান প্রতিষ্ঠা হয়েছে, যৌতুক ব্যাধি থেকে নারী সমাজ মুক্ত হয়েছে এবং একইসাথে নারীদের সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও অর্থনৈতিক অধিকারও প্রতিষ্ঠা হয়েছে।
মানুষ শুধু দেশের সম্পদ রপ্তানি করেই বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে না, হার পাওয়ার প্রকল্পে প্রশিক্ষণ নিয়ে আমাদের মেয়েরা নিজেদের মেধা ব্যবহার করেও এখন বৈদেশিক মুদ্রা আয় করবে। আমরা বিশ্বাস করি বিশ্বজয়ের হাতিয়ার কম্পিউটার ও মেধাবী তরুণ প্রজন্মকে প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলার মাধ্যমে ঘরে বাসে অনলাইনের মাধ্যমে আয় করে এই তারুণ্যের মেধা ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে আমরা ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবো।